Friday, September 4, 2020

August 4th 20

The taste of life is getting satiated day by day. In this beautiful world, everyone wants to live in a beautiful way. But my wife is ending my dream of living. Doesn't want to hear anything. Bad temper in words, frowning has made my life unbearable.

There is not a day that I can come to the office with a good mind. The more I bow, the more I grow. When I came to the office on August 26, he said, I want to go out a little.

What do you say I'm going to the office? So

You go to the office, I told Eva Apu. Eva Apu will actually go to one Apu's house with her.

I was kind of surprised to say this? I'm not letting anyone come home because of Corona. Seeing how careful you have to be.

Not to mention this Eva. I have heard many notoriety in the name of this Ivar. I even heard that Eva and Jannat used to watch porn movies before marriage. From then on, hearing Ivar's name set me on fire.

In these three years of marriage, I have heard many more things called Ivar. But suddenly for two or four months I don't understand why Eva is so close to me. Whatever the reason, I am burning in the fire of unrest.

However, I stopped going out with Eva after a lot of arguing. After finishing the office all day, he went home with a grin on his face. Unable to call my father-in-law. There is no way to complain but still feel ashamed. I don't know when I will commit suicide. Just thinking about the girl makes the world dark. Water comes out of your eyes automatically. If it wasn't for the girl, maybe I would have done something. But thinking of my daughter, I am burning myself in the fire of this unrest.

And this opportunity may be taking advantage of this inhumanity.

To get rid of the unrest, I spent 600 rupees in the scarcity market and brought it back to Bashundhara City.

Today, Friday, September 4, I am coming to the office because the documents of the car were locked in my room. I have to explain them to the driver before 8 am.

I went out the door like every day. After a day I put the dirt down. Today, Jannat is walking down the stairs with dirt in front of me. I said why are you going. Didn't say anything. Seeing the dog downstairs came up again. I took the pile of dirt in my hand and told Jannat to go home. The girl went to bed alone and said she could be seen from here. I asked him how he could see from the bottom of the stairs. You can't even see the door properly from here.

Jannat leaned against the stairs and said you go, I will go when it's my turn. I said you can be seen from the doors of the flats below. Get up. He said no one has woken up yet. But then at 8:30 in the morning.

In this way, every intention is to argue in words. What I say will do the opposite.

Another thing that works very efficiently is "lying". There are so many lies that cannot be imagined.

Anyway in a hurry I went to see my friend. I'm out of the house. After the Friday prayers. I had to travel about 15 km to meet him. 15 km because this decision was made keeping in mind that no one should get in trouble between the two of me.

Jannat started calling around 4.30 pm and did not stop. I'm sitting in the middle of two people. He didn't care. I received two or three phone calls and said that I would be back in an hour. After hearing that, who started talking nonsense today which is hard to bear for a man made of blood and flesh. Just like there is no need to come home, stay with friends, father and mother, I am going on the street, you can't blame me when I get bad, you become a transgender. Gecho, the wife suddenly said that she did not need a child.

And isn't the throat the throat of a human being, like the rattling sound of a rice threshing machine. Along with the ears, the heart is also torn apart.

This wife makes love come to me again. The softer I became and the quieter I became for peace in the world, the more reckless he became.

If there is a poisonous arrow in my mind, then where does love come from? I never understood this.

I finished my day's work and returned home with a little hope and a dream. Something will happen, the house will be full of caresses. But that never happens. As soon as he entered the house, he used it, and when he saw the expression on his face, he became disgusted. He doesn't want to go home anymore.

Sometimes I decide to go for a walk with her and her daughter. I will not say in advance that I will give a surprise, but that which destroys all nature. For example, I had already planned to go to Bashundhara City. More plans were to tour the parliament building.


........................................................................................................................................................

 



জীবনের স্বাদ তৃক্ত হচ্ছে দিনে দিনে। এই সুন্দর পৃথীবিতে সবাই সুন্দর ভাবে বাচতে চায়।কিন্তু আমার বাচার স্বপ্ন শেষ করে দিচ্ছে আমার ঘরের বউ। কোন কথাই শুনতে চায় না। কথায় কথায় বদমেজাজ, কপাল কুচকানো অতিষ্ট করে তুলেছে আমার জীবনকে।নামটি যত সুন্দর আচার ব্যবহার পুরোটাই উল্টো।

এমন একটি দিন নাই যেদিন আমি অফিসে আসার সময় ভালো মন নিয়ে আসতে পারি। যতটা নত হই ততই যেন বাড়তে থাকে। গত ২৮ আগষ্ট আমি অফিসে আসার সময় বলছে, আমি একটু বাইরে যেতে চাচ্ছি। 

কি বলো তুমি আমি অফিসে যাচ্ছি ? ত

তুমি অফিসে যাও, আমি ইভা আপুকে খবর দিয়েছি । ইভা আপু আসলে ওর সাথে এক আপুর বাসায় যাবো। 

আমি এক প্রকার অবাক হলাম এ বলে কি? করোনার কারনে বাড়িতে কাউকে আসতে দিচ্ছি না। কতটা সতর্ক থাকতে হচ্ছে নিজের চোখে দেখছে। 

এই ইভার কথা না বললেই নয়। এই ইভার নামে অনেক বদনাম শুনেছি। এমনকি এও শুনেছি ইভা আর জান্নাত বিয়ের আগে পর্নমুভি দেখতো। সেই থেকে ইভার নাম শুনলে আমার গায়ে আগুন ধরে যায়। 

বিয়ের এই তিন বছরে ইভার নামে আরো অনেক কিছু শুনেছি। কিন্তু হঠাৎ দু, চার মাস যাবৎ ইভা এতো আপন কেন হলো ঠিক বুঝতে পারছি না।যে কারনেই হোক না কেন অশান্তির আগুনে জ্বলতে হচ্ছে আমাকে। 

যাইহোক অনেক বকাঝকা করে  ইভার সাথে বাইরে যাওয়া থেকে থামিয়েছি । সারাদিন অফিস শেষ করে বাড়িতে গিয়ে সেই গোমরা মুখ নানান প্যাচাল। না পেরে আমার শ্বশুরকে ফোন করে জানালাম। নালিশ করতে নিজেরই লজ্জা লাগে তারপরও উপায় নাই । কবে যে আত্মহত্যা করে বসবো তাই জানিনা।শুধু মেয়েটার কথা ভাবলে পৃথিবী অন্ধকার হয়ে যায়। চোখ দিয়ে আপনা আপনি পানি গড়িয়ে আসে। মেয়েটা না থাকলে হয়তো কিছু একটা করতাম। কিন্তু মেয়ের কথা চিন্তা করে নিজেকে ্এই অশান্তির আগুনে পুড়াচ্ছি।

আর এই সুযোগটাই হয়তো এই অমানুষটা কাজে লাগাচ্ছে।

অশান্তির হাত থেকে রেহাই পাবার জন্য অভাবের বাজারে ৬০০ টাকা খরচ করে বসুন্ধরা সিটিতে ঘুরিয়ে নিয়ে এলাম। 

আজ ৪ সেপ্টেম্বর শুক্রবার সকালে আমি অফিসে আসছি কারন গাড়ির কাগজপত্র আমর রুমে তালাবদ্ধ ছিলো সকাল ৮টার আগে সেগুলো ড্রাইভারকে বুঝিয়ে দিতে হবে। 

প্রতিদিনের ন্যায় দরজা থেকে বের হলাম। একদিন পর পর আমি ময়লা নিচে নামিয়ে রাখি। আজ জান্নাত আমার সামনে দিয়ে নিজেই ময়লা নিয়ে হনহন করে হেটে সিড়ি দিয়ে নিচে নামছে। আমি বললাম তুমি যাচ্ছ কেন। কোন কথা বলল না। নিচে কুকুর দেখে আবার উপরে উঠে এলো। আমি ময়লার পলিটা হাতে নিয়ে জান্নাতকে বললাম ঘরে যাও , মেয়েটা একা খাটে ও বলল এখান থেকে দেখা যাচ্ছে । আমি বললাম এক সিড়ি নিচে থেকে কিভাবে দেখা যায়। তুমি তো এখান থেকে দরজাও ঠিকমতো দেখতে পাওনা। 

জান্নাত সিড়ির সাথে গা এলিয়ে দিয়ে বলল তুমি যাও আমার সময় হলে আমি যাবো। আমি বললাম নিচের ফ্লাটগুলোর দরজা থেকে তোমাকে দেখা যায়। উপরে উঠো। ও বলল এখনো কেউ ঘুম থেকে ওঠেনি।অথচ তখন সকাল সাড়ে ৭ টা বাজে।

এভাবেই প্রতি নিয়ত কথায় কথায় তর্ক করতে থাকে । যা বলবো তার উল্টোটা করবে।

আরেকটি কাজ খুব দক্ষতার সাথে করে তা হলো ”মিথ্যা”। এতো পরিমান মিথ্যা কথা বলতে পারে যা কল্পনা করা যাবে না।

যাইহোক খুব তাড়াহুড়ো করে আমি আমার বন্ধুর সাথ দেখা করতে গেলাম। বাসা থেকে বের হয়েছি। জম্মার নামাজের  পর। প্রায় ১৫ কিমি পথ পাড়ি দিয়ে তার সাথ দেখা করতে হয়েছে। ১৫কিমি কারন ওর আমার দুজনের মাঝামাঝি কারো যেন কষ্ট না হয় সেদিকে খেয়াল রেখে এই সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছিল।

সাড়ে ৪টার দিকে জান্নাত ফোন করা শুরু করলো আর থামা থামি নাই। আমি যে দুচারজন মানুষের মধ্যে বসে আছি। তার কোন পরোয়াই নাই।দু তিনবার ফোন রিসিভ করে বলেছি যে, আমি ঘন্টাখানেকের ভিতর আসছি। তা শুনে কে কিযে আজে বাজে কথা বলা শুরু করলো যা রক্ত মাংসে গড়া মানুষের পক্ষে সহ্য করা কঠিন।যেমন বাসায় আসার দরকার নাই, বন্ধু বান্ধব বাপ মা নিয়েই থাকো, আমি রাস্তায় যাচ্ছি , আমি খারাপ হয়ে গেলে আমাকে দোষ দিতে পারবা না, ‍তুমি হিজড়া হয়ে গেছো , বউ বাচ্চার দরকার নাই একদমে বলতে লাগলো। 

আর গলা কি এটাতো মেয়ে মানুষের গলা নয়, যেন ধান ভাঙ্গানো মেশিনের খট খট আওয়াজ। কানের সাথে সাথে হৃদয়টাও ছিন্ন ভিন্ন করে দেয়।

এই বউ আবার আমার কাছে ভালোবাসা আসা করে। আমি যতোই নরম হয়ে সংসারে শান্তি বজার রাখার জন্য চুপ থাকি ততই সে বেশি বেপরোয়া হয়ে ওঠে।

আমার মনে যদি বিষাক্ত তির বিধে থাকে তবে ভালোবাসা আসে কোথা খেকে। এইকথাটা কখনো বুঝাতে পারলাম না। 

আমি সারাদিনের কাজ শেষ করে মনটা শান্ত করে বাসায় ফিরি একটু আশা নিয়ে স্বপ্ন নিয়ে। কিছু একটা হবে, ঘরটা আদর সোহাগে মৌ মৌ করবে। কিন্তু তা কখনোই হয় না। ঘরে ঢোকার সাথে সাথে ওর ব্যবহারে , মুখের কুচকানো ভাব দেখে ঘৃনা ধরে যায়। ওর কাছে তো দুরের কথা ঘরের আর ফিরতে ইচ্ছা করে না।

আমি মাঝে মাঝে মন স্থির করি ওকে আর মেয়েকে নিয়ে একটু বেড়াতে যাবো। আগে থেকে বলি না সারপ্রাইজ দেবো তাই কিন্তু ঐ যা স্বভাব সব ভেস্তে দেয়। যেমন বসুন্ধরা সিটিতে যাওয়ার কথা আমি আগেই প্লা্ন করে রেখেছিলাম। আরো প্লান ছিল সংসদ ভবন ঘুরে আসার ।



..............................................................................................................................................................



শুধু সন্তানের জন্য

 আমি চরম অসহায়। জীবন যুদ্ধে যার সাথে মাঠে নেমেছি  সেই আমার প্রতিদ্বন্দি। সে আর কেউ নয় আমার স্ত্রী। কেন বলছি কারন, আমার আয় করা টাকা থেকে বছরে...