Sunday, June 21, 2020

The story began to lose - 2


 Starting from seeing the girl, all the work of marriage is done in different houses. Nani has fulfilled all the responsibilities of Mama Mami and Murabbi. One of Jannat's uncles was dead. There are three uncles but they have not met much.
 
On the wedding day, the three uncles were seen only like the moon of Eid.    

The cabin was simply completed. Everyone left leaving me here. Jannat and I got into an auto and drove to their rented house. This is my first visit to their house. Tinshet is an old house. After crossing some mud, I reached their house. I sat on the sofa. Jannat said I have not changed the saree, you sit down. The saree was replaced by a three-pitch. It doesn't look like he got married today. He is walking inside the house as usual.

I also don't think that the girl in front of me is my wife. It seems that I am sitting quietly with a guest who came to visit their house. My eyes fell on the bed in front of the sofa. There are two roses and a donkey hanging on the bed around the bed. The house is also silent. There is no sign of anyone getting married in this house. The environment is difficult to explain in words.

At 10:30 pm, Jannat said, will you eat something? I did not say. Jannat gave me a new lungi. I put on my lungi and got ready to go to bed. It's just a gentle breeze, a storm is yet to come ......................



                                                                                                                                                                                                                                                                                                             
.................................................................................................................................................
                 হারানোর গল্প শুরু 

মেয়ে দেখা থেকে শুরু করে বিয়ের সকল কাজ সম্পন্ন হয় নানা বাড়ি। মামা মামী ও মুরব্বি হিসাবে নানীই সকল দায়িত্ব পালন করেছেন। জান্নাতের এক চাচা ছিল তিনি মারা গেছেন। তিন ফুফু আছেন কিন্তু তাদের সাথে তেমন সাক্ষাত হয়নি।
বিয়ের দিন শুধুমাত্র ঈদের চাঁদের ন্যায় দেখা গিয়েছিল তিন ফুফুকে।
সাদামাটাভাবে কাবিন সম্পন্ন হলো। আমাকে এখানে রেখে সবাই চলে গেলো। আমি আর জান্নাত একটি অটোতে চেপে ওদের ভাড়ার বাসায় রওনা হলাম।ওদের বাসায় এটাই আমার প্রথম যাওয়া।টিনশেট পুরাতন একটি বাড়ি। কিছুটা পানি কাদার পেরিয়ে অন্যর বাড়ির ‍উপর দিযে ওদের বাসায় পৌছালাম। আমি সোফায় বসলাম। জান্নাত বলল আমি শাড়িটা বদলে নেই তুমি বসো। শাড়িটা বদরে থ্রিপিচ পড়লো।ওকে দেখে মনে হচ্ছে না যে, আজ বিয়ে হয়েছে।স্বাভাবিক ভাবেই ঘরের ভিতর হাটাচলা করছে। আমারও মনে হচ্ছে না আমার বিয়ে হয়েছে সামনের ঐ মেয়েটি আমার স্ত্রী।মনে হচ্ছে আমি ওদের বাসায় বেড়াতে আসা কোন অতিথী চুপচাপ বসে আছি।চোখ পড়লো সোফার সামনে খাটের দিকে। খাটের চারপাশে ফাকা ফাকা করে সুতায় দু,একটা গোলাপ ও গাধা ফুল ঝুলছে।বাড়িটাও শুনশান নিরবতা। এই বাড়িতে কারো বিয়ে হয়েছে এমন কোন চিহ্নই নাই।পরিবেশটা ভাষায় বোঝানো কঠিন।

রাত সাড়ে ১০টার দিকে জান্নাত বললো, তুমি কি কিছু খাবে ?
আমি বললাম না।
জান্নাত আমাকে নতুন একটি লুঙ্গি দিলো।আমি লুঙ্গি পড়ে বিছানায় যাবার জন্য তৈরি হলাম।
এইটা শুধু মৃদু হাওয়া, ঝড় তুফান এখনো বাকি...................... 


No comments:

Post a Comment

শুধু সন্তানের জন্য

 আমি চরম অসহায়। জীবন যুদ্ধে যার সাথে মাঠে নেমেছি  সেই আমার প্রতিদ্বন্দি। সে আর কেউ নয় আমার স্ত্রী। কেন বলছি কারন, আমার আয় করা টাকা থেকে বছরে...