Wednesday, July 15, 2020

Feeling sweet



.................................................. .................................................. .............................................
One day, two days later, I left behind 365 days. That scene still floats in front of my eyes. Her mother was delighted with a mild blow to the abdomen.
Girl, you are very impatient. He is busy saying that he will be arrested twenty days in advance. That is the will of God.
Anjuma, I haven't had the good fortune to see you in six months. How much pain you have endured. Maybe I can understand that better.
However, you are very impatient. At the age of six months, he was again in the AC train compartment, this time in the capital Dhaka when he was pressed on his father's lap. I have been fascinated by your wide-eyed gaze and fluttering of hands and feet. And how much you will be able to lie down in this way, so one day you learned to be upside down. Today you can stand up from sitting up. The thin nails of your hand are constantly scratching my face. Yet I look at your face and see how happy you are.
.................................................................................................................................................
মিষ্টি অনুভব
.................................................................................................................................................



একদিন দুদিন করে পিছে ফেলে এলাম ৩৬৫ দিন।এই তো সেদিনের কথা মায়ের গর্ভে থেকেই এসি  ট্রনের কামরায় চড়ে মাযের খুলনায় যাওয়া। আজও চোখর সামনে ভাসে সেই দৃশ্য। পেটের মধ্যে মৃদু আঘাতে ওর মায়ের পুলকিত হওয়া।
মেযে তুমি বড় অধৈর্য্য । দিন বিশেক আগেই ধরায় আসিবে বলে ব্যস্ত। আল্লাহর ইচ্ছায় তাই হলো।
আনজুমা ছয়টা মাসে তোমাকে দেখার সৌভাগ্য আমার হয়নি। কতো কষ্ট যন্ত্রনা সহ্য করেছো তুমি । তা হয়তো আমিই ভালো বুঝতে পারি। 
যাইহোক, বড় অধৈর্য্য তুমি । ছয়মাস বয়সে আবার সেই এসি ট্রেনের কামরায়, এবার বাবার কোলে চেপে এলে রাজধানী ঢাকায়। তোমার ফ্যাল ফ্যাল চাহনী আর হাত পা ছুড়াছুড়ি মুগ্ধ হয়ে দেখেছি।মন্দ লাগেনা বিমোহিত চোখে তাকিয়ে দেখতে তোমার নিস্পাপ মুখের হাসি। আর কত শুয়ে থাকবে এভাবে পারা যায় তাই, হাত পা ছুটো ছুটি করতে করতে একদিন তুমি উপুর হওয়া শিখে গেলে। উপুর হওয়া থেকে বসা, বসা থেকে আজ তুমি পারো দাড়াতে। তোমার হাতের পাতলা নখ, প্রতিনিয়ত ক্ষত বিক্ষত করে চলেছে আমার মুখ। তবু তোমার মুখের পানে চেয়ে দেখি তুমি কতোটা খুশি।

No comments:

Post a Comment

শুধু সন্তানের জন্য

 আমি চরম অসহায়। জীবন যুদ্ধে যার সাথে মাঠে নেমেছি  সেই আমার প্রতিদ্বন্দি। সে আর কেউ নয় আমার স্ত্রী। কেন বলছি কারন, আমার আয় করা টাকা থেকে বছরে...