Friday, October 30, 2020

November 28, 2020.




November 28, 2020.

I finished my lunch and rested at home till 4:30 pm and came to the office. At about 10 o'clock at night, Jannat called from an unknown number. I'm very sick, come home soon. But I didn't think he was sick. Paradise often speaks like that so don't believe it.


I never dreamed of what I saw when I came home. Inside the room with the door open, everything is scattered on the broken floor, including all the glassware, just like when other things are stolen randomly, the only difference is broken things. Thieves do not break things.


I entered the house and did not find anyone by shouting. I also found Jannat's phone off. Later I called that unknown number. A woman from the other end said, your wife is gone.


When I went and knocked on the door, I opened the door and saw Jannat standing there. The woman opened the door and said to me, why did you talk to her? I was amazed when you said that. And the biggest thing is that I am you with my wife, you have to learn what you said from the woman in flat 9. But 2 minutes ago this woman said your wife is gone.


I told Jannat to go home. Where is Anjuma? Bring him. The two of us went home. I told Jannat


- What have you done?


What happened?


Who listens to whom. I started using awkward language while standing at the foot of the stairs outside the house.


Without any reason, my values ​​were reduced to dust.


I found out later that


15/16 years ago today, I had a relationship with a girl named Ranu, Chandpur, Comilla district, on my mobile number. Later in a month in 2009 I went to see Ranu with my elder sister-in-law. This is the only time I have met Ranu in my life.


There was talk of paradise with that Ranu. The result is this unrest. Fire in the world of peace. What am I doing for? For whom I have been shedding my blood day after day..

.................................................................................................................................

 ২৮ নভেম্বর ২০২০। 

আমি দুপুরের লাঞ্চ শেষ করে বাসায় সাড়ে ৪টা পর্যন্ত বিশ্রাম নিয়ে অফিসে আসলাম। রাত আনুমানিক ১০ টার সময় জান্নাত একটি অপরিচিত নাম্বার থেকে কল করে বলল। আমি খুব অসুস্থ হয়ে পড়েছি, জলদি বাসায় আসো।কিন্তু কথা শুনে মনে হলো না ও অসুস্থ। জান্নাত প্রায়ই এমন কথা বলে তাই বিশ্বাস হলো না। 

বাসায় এসে যা দেখলাম তা কোনদিন স্বপ্নেও ভাবিনি। দরজা খোলা ঘরের ভিতর সব কাচের জিনিসপত্রসহ সব কিছু ভাঙ্গা মেঝেতে ছড়ানো, অন্যান্য জিনিসপত্র এলোমেলো বাসা চুরি হলে যেমন থাকে, তেমন , পার্থক্য শুধু ভাঙ্গা জিনিসপত্র। চোর জিনিসপত্র ভাঙ্গেনা।

ঘরে ঢুকে ডাকাডাকি করে কাউকে পেলাম না।জান্নাতের ফোনটাও বন্ধ পেলাম। পরে সেই অপরিচিত নাম্বারে ফোন করলাম। অপরপ্রান্ত থেকে এক নারী বললো, আপনার স্ত্রী চলে গেছে।

আমি গিয়ে সেই বাসায় নক করলে দরজা খুলা মাত্র দেখলাম জান্নাত দাড়িয়ে আছে।ঐ মহিলা দরজা খুলেই আমাকে বললো, আপনি উনার সাথে তুই করে কথা বললেন কেন? আমি অবাক হয়ে গেলাম কখন তুই করে বললাম।আর সবথেকে বড়ো কথা হলো আমার স্ত্রীর সাথে আমি তুমি, তুই কি বললো তা ৯নং ফ্লাটের মহিলার কাছে শিখতে হবে। অথচ ২ মিনিট আগে এই মহিলাই বলেছে আপনার স্ত্রী চলে গেছে। 

আমি জান্নাতকে বললাম বাসায় চলো। আনজুমা কোথায়? ওকে নিয়ে আসো।আমরা দুজন বাসায় ‍গেলাম। জান্নাতকে বললাম

- এসব কি করেছো তুমি ?

কি হয়েছে ?

কে কার কথা শুনে। ঘরের বাইরে সিড়ির গোড়া্য় দাড়িয়ে বিশ্রি বিশ্রি ভাষা ব্যবহার করতে লাগলো।আমি অফিসের নাম করে মেয়েদের সাথে কুকর্ম করে বেড়াই ইত্যাদি।

কোন কারন ছাড়াই আমার মান সম্মন ধুলোয় মিশিয়ে ফেললো। 

পরে জানতে পারলাম যে,

আজ থেকে ১৫/১৭ বছর আগে কুমিল্লা জেলার চাঁদপুর, রানু একটি মেয়ের সাথে মোবাইলে রং নাম্বারে আমার সম্পর্ক হয়। পরে ২০০৯ সালের কোন একমাসে আমার বড় ভাবীকে নিয়ে রানুকে দেখতে যাই। রানুর সাথে আমার জীবনে এই একবারই দেখা হয়।

সেই রানুর সাথে নাকি জান্নাতের কথা হয়েছে। তার ফল এই অশান্তি। শান্তির সংসারে আগুন। কার জন্য আমি কি করছি? কার জন্য নিজের রক্ত পানি করে চলেছি দিনের পর দিন।

No comments:

Post a Comment

শুধু সন্তানের জন্য

 আমি চরম অসহায়। জীবন যুদ্ধে যার সাথে মাঠে নেমেছি  সেই আমার প্রতিদ্বন্দি। সে আর কেউ নয় আমার স্ত্রী। কেন বলছি কারন, আমার আয় করা টাকা থেকে বছরে...