Unnecessary unrest
...................................................
Last 13/10/2020. Father is staying at his brother's house in Dhaka for treatment. Where Abba Amma is having trouble staying for various reasons. There is no pain to stay and eat, the pain is just mental torture. All over the country the mother-in-law suffers from such pain by the son's wife.
I'm back home from the office at noon talking on the phone with my parents, siblings. I talk and look at paradise from time to time. Jannat frowned and uttered an expression of extreme annoyance on his face. And is abusing Anjuma for no reason. Jannat said while talking to Husna. You can't recover from these things in the office. I did not answer.
I finished talking and sat down to eat. Jannat suddenly said that my parents are very simple. They are children to your parents. I said speak well. Don't talk like the devil.
There was no more talk that day. Office after lunch. Return home at night from the office
I told Jannat to eat quickly, you are very hungry. Jannat Lakshi gave to the field as fast as a girl. There is rice, there is no curry. There is a little bit of vegetable frying. The frying of vegetables was over but the rice remained. Anyway, I told Jannat to give me a raw chilli. I ate rice with raw chilli and went to bed with a little rest. Jannat wakes me up at 3 o'clock at night and says, I feel very bad, put your hand on my head a little.
I said why do you feel bad, what happened?
Jannat said I don't know.
Anyway, I turned my head a little.
Raw sleep was broken so sleep was not coming. I didn't know when that eye came to light. It was about 9 o'clock in the morning when I woke up. Office meeting at 10:30. Mr. Rafiq Sahib, Chairman of Ahsania Mission will come.
I'm brushing my teeth in a hurry. Jannat said be ready, I gave you the rice.
I washed my hands and started wearing clothes.
Jannat said- don't eat. I said it would be late now at nine o'clock.
Paradise - this is your plan to hurt me. I would not have cooked before. You are burning me to death. I don't like my family anymore. Etc.
I said what are you starting these. You know very well why I'm going around. I told you, what does it mean to do these things?
Paradise all your plans do not want me to live in peace. After that if I ever get up to cook in the morning then I am not a Muslim girl.
I laughed and said are you a Muslim girl?
Jannat replied, "You are not the son of a Muslim."
Without any reason, if he does that in a small matter, whose blood is cold?
The fact is that yesterday I talked to my parents, brothers and sisters. Because of this he is irritated. But why? Why doesn't Jannat want me to have a relationship with my parents, brothers and sisters? What a human character it is. They did not damage the hair of Paradise.
.............................................................................................................................................................
গত ১৩/১০/২০২০ইং তারিখ। আব্বা ঢাকায় ভাইয়ার বাসায় থাকছে চিকিৎসার জন্য। যেখানে বিভিন্ন কারনে আব্বা আম্মার থাকতে কষ্ট হচ্ছে। থাকা খাওয়ার কোন কষ্ট নাই, কষ্ট শুধু মানষিক অত্যাচার। দেশের সর্বত্র ছেলের বউ দ্বারা শ্বশুর শাশুড়ি যেমন যন্ত্রনায় ভোগ করে।আমি দুপুরে অফিস থেকে বাসায় ফিরে আব্বা আম্মা , ভাই-বোন, এর সাথে ফোনে কথা বলছি। আমি কথা বলছি আর জান্নাতের দিকে মাঝে মাঝে তাকাচ্ছি। জান্নাত কপাল কুচকিয়ে মুখে চরম একটি বিরক্তির ভাব ফুটিয়ে তুলেছে। আর আনজুমার সাথে কোন কারন ছাড়াই বাজে ব্যবহার করছে। হুসনার সাথে যখন কথা বলছি তখন জান্নাত বলে উঠলো। এসব কথা অফিস থেকে সেরে আসতে পারো না। আমি কোন উত্তর দিলাম না।
কথা শেষ করে খেতে বসলাম। জান্নাত হঠাত বললো আমার বাবা-মা অনেক সহজ সরল । তোমার বাপ-মার কাছে তারা শিশু। আমি বললাম কথা ভালো ভাবে বলবা। শয়তানের মতো কথা বলবা না।
সেদিন আর কোন কথা নাই । লাঞ্চ শেষ করে অফিস। অফিস থেকে রাতে বাসায় ফেরা্
জান্নাতকে বললাম দ্রুত খেতে দাও খুব ক্ষিদে পেয়েছ। জান্নাত লক্ষি মেয়ের মতো দ্রুত ক্ষেতে দিলো। ভাত আছে তরকারি নাই । সামান্য একটু শাক ভাজি আছে। শাক ভাজি শেষ কিন্তু ভাত ধরাই রয়ে গেলো। যাই হোক জান্নাতকে বললাম একটি কাচা মরিচ দাও।কাচা মরিচ দিয়ে ভাত খেয়ে একটু রেষ্ট নিয়ে শুয়ে পড়লাম। রাত ৩টার দিকে আমাকে ঘুম থেকে জাগিয়ে জন্নাত বলছে, আমার খুব খারাপ লাগছে, একটু মাথায় হাত বুলিয়ে দাও।
আমি বললাম কেন খারাপ লাগছে, কি হয়েছে ?
জান্নাত বলল জানিনা।
যাই হোক মাথাই সামান্য একটু হাত বুলিয়ে দিলাম।
কাচা ঘুম ভেঙ্গে গেছে তাই আর ঘুম আসছিলো না। কখন যে চোখ বুজে এসেছে টের পাইনি। সকালে ঘুম ভা্ঙ্গতে ভাঙ্গতে প্রায় ৯টা। সাড়ে ১০টায় অফিসে মিটিং। আহছানিয়া মিশনের চেয়ারম্যান রফিক সাহেব আসবে।
আমি তড়িঘড়ি করে দাত ব্রাশ করছি। জাান্নাত বললো তুমি রেডি হও আমি ভাত তুলে দিছি।
আমি হাতমুখ ধুয়ে কাপড় পড়তে শুরু করলাম।
জান্নাত বললো- খেয়ে যাবানা। আমি বললাম দেরি হয়ে যাবে এখনি নয়টা বাজে।
জান্নাত-এটা তোমার প্লান আমাকে কষ্ট দেয়ার জন্য।আমি কষ্ট করে ভর্তা ভাত রান্না করছি আর এখন তুমি না খেয়ে যাচ্ছ। আগে বললে রান্না করতাম না। আমারে জ্বালায়ে পুড়ায়ে শেষ করে ফেলতিছো। আমার আর সংসার ভালো লাগেনা। ইত্যাদ।
আমি বললাম এগুলো কি শুরু করছো তুমি। কেন, তরিঘরি করে যাচ্ছি তুমি ভালো করেই জানো। তোমাকে বললাম তারপরও এগুলো করার মানে কি ?
জান্নাত সব তোমার প্লান আমাকে শান্তিতে থাকতে দিতে চাও না। এর পর যদি আমি আর কখনো সকালে রান্না করতে উঠি তাহলে আমি মুসলমানের মেয়ে না।
আমি হাসাতে হাসাতে বললাম তুমি কি মুসলমানের মেয়ে ?
জান্নাত উত্তর দিলো, তুই মুসলমানের ছেলে না।
কোন কারন ছাড়া, সামান্য বিষয়ে যদি এমন করে তাহলে, কার রক্ত ঠান্ডা থাকে ?
আসল কথা হলো গত কালকে আমি আমার আব্ব-আম্মা , ভাই-বোনের সাথে কথা বলেছি। এই কারনে ওর গায়ে জ্বালা ধরে গেছে। কিন্তু কেন ? কেন জান্নাত চায় না যে, আমি আমার বাবা মা, ভাই বোনের সাথে সম্পর্ক রাখি। এটা কি কোন মানুষের চরিত্র। তারা তো জান্নাতের চুল পরিমান ক্ষতি করেনি।
No comments:
Post a Comment