Today is Friday, November 30
Everyone's office is closed on Friday, but the opposite is true for me. I have no Fri-Sat, or official off. You have to run whenever the phone rings.
The salary is not so much. Somehow it has to go on. Like every Friday, I woke up a little today. The reason for waking up on Friday afternoon. Does not want to go to the office. But what to do. Such is the irony of fate.
I have not spoken to Jannat since the 26th. I ate rice with water at night and went to bed. I caressed Anjuma coming to my chest with Hapur. Rolling down again. As soon as Anjuma goes to Jannat, Jannat is eating. When he gets up in his lap, he sometimes pushes it away. Anjuma is screaming and crying. I am holding Anjuma's cries with my lap. I am very angry with the baby girl who is using such things for no reason. Even then I am lying quietly.
In the meantime,
a call came from the office. I got dressed and left. After 10 minutes, Jannat started calling. I didn't pick up the phone. He started abusing me through messages. I did not answer.
I called my father-in-law and told him everything and told him to take your daughter. I can't stand it anymore.
..........................................................................................................................................
৩০ নভেম্বর শুক্রবার
শুক্রবার সবার অফিস বন্ধ থাকলেও আমার বেলায় উল্টো। আমার কোন শুক্র-শনি, বা সরকারী বন্ধ নাই। যখনই ফোন আসে তখনই দৌড়াতে হয়।
বেতনটাও তেমন নয়। কোনরকম চলতে হয়। প্রতিশুক্রবারের মতো আজও একটু বেলা করে উঠলাম। শুক্রবারে বেলা করে ঘুম থেকে ওঠার কারন হলো। অফিসে যেতে ইচ্ছা করে না। কিন্তু কি করার । ভাগ্যের এমনই পরিহাস।
২৮ তারিখের পর থেকে আমি আর জান্নাতের সাথে কোন কথা বলিনি। রাতের পানি দেয়া ভাত খেয়ে আমি শুয়ে রইলাম। আনজুমা হাপুর দিয়ে দিয়ে আমার বুকে আসছে আমি আদর করিছি। আবার গড়িয়ে নেমে যাচ্ছে। আনজুমা জান্নাতের কাছে গেলেই জান্নাত খেই খেই করে উঠছে। কোলে উঠতে গেলে মাঝে মাঝে ধাক্কা রেমে ফেলে দিচ্ছে। আনজুমা চিৎকার করে কেদে উঠছে আমি তখন কোলে নিয়ে আনজুমার কান্না থামাচ্ছি।শিশু মেয়ের সাথে বিনা কারনে এমন যাতা ব্যবহার করছে আমার খুব রাগ হচ্ছে। তারপরও চুপচাপ করে শুয়ে আছি।
এরই মধ্যে অফিস থেকে ফোন এলো। জামা কাপড় পড়ে রওনা দিলাম।১০ মিনিট পড়ে জান্নাত ফোন দিতে শুরু করলো। আমি ফোন ধরলাম না। মেসেজের মাধ্যমে আমাকে যাতা গালিগালাজ করতে লাগলো। আমি কোন উত্তর দিলাম না।
আমার শ্বশুরকে ফোন করে সবকথা খুলে বললাম এবং বললাম আপনার মেয়েকে আপনি নিয়ে যান। আমি আর সহ্য করতে পারছি না।
No comments:
Post a Comment