জীনবটা অতিষ্ট হয়ে গেছে বাচতে ইচ্ছা করেনা। এটা অভাবের জন্য নয়, কষ্ট করে জীবন চালাতে হয় তার জন্যও নয়। স্ত্রীর অত্যাচারে।
আমি সকালে অফিসে আসাছি বাসায় যায়নি। জরুরী মিটিংয়ে বসের সাথে। গুলশানের মিটিং শেষ করে উত্তরাতে ফেরার পথে বসের সাথে গাড়িতে থাকাকালীন কয়েক বার ফোন দিয়েছে জান্নাত। ওকে জান্নাত বলতে এখন আমার ঘৃনা লাগে। কারন ও কোন মানুষের জীবনে একবিন্দু সুখ শান্তি দিতে পারবে বলে আমার মনে হয়না। সেটা আমি এই সাত বছরে ।
যাই হোক আমি ফোন রিসিভ করিনি। অফিসের সামনে আমি গাড়ি থেকে নেমেই েজান্নাতকে ফোন দিয়েছি। ফোন রিসিভ করেই শুরু করে দিলো আজে বাজে কথা। সেই পুরানো প্যাচাল - ফেসবুক প্রোফাইল লক করোনি কেন ??
ওমুক তোমার ফেসবুকে লাইক দেয় কেন ??
অথচ কবে কোন সা২০১১ সালে আমার ফেসবুকে কে লাইক দিয়েছে তার জবাব এখন আমার দিতে হবে। যদি এমন হতো যে সেই মানুষটার সাথে আমার সম্পর্ক আছে কথাবার্তা হয় তাহলেতো জিজ্ঞাসা করা যেতো কেন লাইক দিয়েছে। কিন্তু তাও নাই তাহলে আমার কি করার আছে।
এর কি উত্তর হতে পারে।
তুমি কি আমাকে শান্তিতে থাকতে দিবা না ?
তুমি তলে তলে কি করে বেড়াচ্ছো তা তুমিই জানো নানা কথা। সারাদিন অফিসের কাজ করতে করতে মন মানসিকতা কতোটা খারাপ পর্যাযে তা একমাত্র আল্লাই ভালো জানেন। তারউপর এসব ফালতু প্যাচাল --
ইত্যাদি বিষয় নিয়ে আমকে যা নাতাই বলে গালিগালাজ করলো।
অথচ আমি ওর ফেসবুক ব্যবহার করা বন্ধ করে দিয়েছি কারন ও ৮/১০ জনের সাথে পরকিয়া করতো এজন্য ।
এখন আমার আইডি জান্নাত নিজেই ব্যবহার করে। ওর ফোনে পাসওয়ার্ড দিয়ে সেট করে দিয়েছি। যাতে জানোয়ার মানুষের রুপে ফিরে আসতে পারে। কিন্তু মানুষ হলে তো বুঝতো। এতো পুরোই অমানুষ। ওর পরিবার এতোটাই জগন্য যে মানুষের সাথে ভালো ব্যবহারতো দুরের কথা। আপন মানুষদের সাথে কিভাবে ব্যবহার করতে হয়। তাই শেখায়নি। একচুল সহানুভূতি ওর ভিতর নাই। এ দেখতে মানুষর মতো হলেও ....................... ও পৃথীর সবচেয়ে নিকৃষ্ট প্রানী।
No comments:
Post a Comment