02.10.19
Receive a phone call at 11:30 pm and send 1500 rupees.
I said I don't have it yet, I will send it to Sakare tomorrow inshaAllah. Tonight you are talking about money, what to do with money.
He said you have to apologize. It will take a lot of money to pay.
Why don't I know what to do with the money?
People do not know how to make money.
Why are you talking like that?
You will find yourself answering the question.
I said look what you are doing is not doing well. Suddenly you started calling me nonsense and telling me to ask myself a question. You are an inhuman. I hung up the phone to keep it.
I haven't received a phone call for several days like this. I don't even call myself. Why should I do it. If you call me, you will talk nonsense and quarrel. Makes the head worse.
01.10.19
Twelve o'clock at night. I was cooking back from the office. Anwar's brother called about the work of the bank. We talked for about half an hour. At that time Uni also called. Naturally the phone is BG. Jannat called again after 1 am. Suddenly he started saying that he doesn't need to inquire about his wife and child, or have you found someone new? Did you need to get married?
What do you say? You know what time it will be to cook and eat this time and when to go to bed. As soon as I woke up, I looked at my watch and ran to the office without eating. Lunch is sometimes 3 o'clock, 4 o'clock or even 6 o'clock. And then if you keep burning like this. I'm going crazy. Who listens to whom.
He began to speak like himself again. And no one works, you just work alone.
When you have to listen to such words after so much suffering, there is no limit to the sorrow. It is forbidden to sleep a little at night by working hard all day. It's not the wife, it's the pain box.
03.10.19
It was about 12 o'clock when I reached home after finishing my office work. Jannat's phone as soon as he enters the house.
After receiving the phone at once - reached home, did you eat?
I just started to hmmm.
Without giving me a chance to speak, Jannat called him and hung up.
I realized that the devil was running in his mind. Now it will be a problem if I call. So I did not call.
Half an hour later he called again. He started talking at once. What was the need to get married? Don't feel the need to keep track of your wife and child. Etc. etc.
I said listen you know how much pressure I have in the office. Even then, I'm talking to you once or twice a day. Even after that if you say something like-
Jannat said what do you do now?
Eating
What are you eating
Panda rice last night. Now I am eating with kachajhal. Understand what I'm under pressure.
I don't know what Jannat understood - I won't talk to you anymore. Do what you want
I said what is your problem? What am I saying and what are you saying? The manner of speaking, the tone of speech cannot be good.
He started the old record - I'm not good, I don't like talking. I like to hear who.
I said listen, I'm angry. You speak the way I speak to you. And if you can't, put down the phone. And you go your way.
He has become a habit.
What do you mean? I do not understand the meaning of the habit?
Why didn't your brother get married, do you?
I said you need to be beaten for what you are using.
You are arrogant, you are extremely bad, you do not know how to respect the rabbis.
Listening to him, I became very angry - I said where did the rabbi come from again. And which mentor have I disrespected?
He said, "My parents told you to come. You didn't come."
How can I come if I don't get leave?
And no one's husband works anymore. Only you do.
I said - tell your father to cover you. I'm not on vacation. Bring your parents. They will travel to Dhaka. You too will come to Dhaka
My parents are responsible for the purchase?
Then I said - then I can not bring you. I don't like what you say. Put down the phone.
Jannat said, "You are torturing me mentally." You are torturing me. Now my need is not over. He said the words at once
After hearing this, my brain started to explode in anger. Even then I controlled myself and said look what kind of thing it is, I am not in love with you. I am your husband. I need to know how to end. And torture, torture, what do you say these?
He said ask yourself
I hung up without saying a word. I understood that this caste is not a caste of understanding.
Two minutes after I hung up, my father-in-law called and told me what happened to you.
I just saluted and said nothing happened to me. He hung up.
I couldn't sleep all night. Office in the morning. Who will understand me.
.........................................................................................................................................
০২.১০.১৯
রাত সাড়ে এগারোটা ফোন রিসিভ করেই বলর ১৫০০ টাকা পাঠাও।
আমি বললাম এখনতো আমার কাছে নাই, দেখি কালকে সকারে ইনশাআল্লাহ পাঠাবো। এতরাতে টাকার কথা বলতেছো টাকা দিয়ে কি করবা।
ও বলল কইফিয়াত দিতে হবে তোমাকে। টাকা দিবা তাতেও আবার কইফিয়াত লাগবে।
কেনো আমি কি জানতে পারিনা যে, টাকা দিয়ে তুমি কি করবা ?
টাকা কি করে মানুষ জানোনা।
তুমি এমনভাবে কথা বলছো কেনো তোমার কি হয়েছে।
তুমি নিজেকে প্রশ্নকর উত্তর পেয়ে যাবে।
আমি বললাম দেখো তুমি যা করছো ভালো করছো না। হঠাৎ ফোন করে তুমি আজেবাজে বলা শুরু করলা আমাকে বলছো নিজেকে প্রশ্ন করতে। তুমি একটা অমানুষ। রাখো বলে ফোন কেটে দিলাম।
এভাবে বেশ কযেকদিন কাটলো আমি ফোন রিসিভও করিনা। নিজে থেকে ফোনও করিনা্। কেনো করবো।ফোন করলেই আজেবাজে কথা বলে ঝগড়া করবে। মাথাটা খারাপ করে দেয়।
01.10.19
রাত বারোটা । অফিস থেকে ফিরে রান্না করছিলাম। ব্যাংকের কাজের ব্যাপারে আনোয়ার ভাই ফোন করলো। প্রায় আধঘন্টা কথা হলো। এমন সময় উনিও ফোন করলেন। স্বভাবতই ফোন বিজি। রাত ১ টার পরে জান্নাত আবার ফোন করলো। একদমে বলতে লাগলো বৌ-বাচ্চার খোজখবর নেওয়া লাগে না্, নাকি নতুন কাউকে পেয়েছো্ ? বিয়ে করার কি দরকার ছিলো তোমার ?
এগুলা কি বলো তুমি ? তুমি জানো যে, এই এখন রান্না করে খেতে খেতে ঘড়িতে কয়টা বাজবে আর কখন ঘুমাবো। ঘুম ভাঙ্গতেই ঘড়ির দিকে তাকিয়ে ,না খেয়ে অফিসের দিকে ছুটতে থাকি। দুপুরের খাবার কখনো ৩টা, ৪টা এমনকি ৬টাও বেজে যায় মাঝে মাঝে। আর তারপর তুমি যদি এভাবে জ্বালাতে থাকো। আমি তো পাগল হয়ে যাচ্ছি। কে শোনে কার কথা।
নিজের মতো অবার বলতে শুরু করলো। আর কেউ তো চাকরী বাকরি করেনা তুমি শুধু একাই চাকরি করো।
এতো কষ্টের পরে যখন এমন কথা শুনতে হয় তখন দুঃখের আর সীমা থাকেনা। সারাদিন কষ্ট করে রাতে একটু ঘুমাবো সেই ঘুমটাও হারাম করে দেয়। এটা বউ না, যন্ত্রনার ডিব্বা।
03.10.19
অফিসের কাজ শেষ করে বাসায় পৌছাতে পৌছাতে প্রায় ১২টা। বাসায় ঢুকতেই জান্নাতের ফোন।
ফোন রিসিভ করেই একদমে -বাসায় পৌছেচো, খেয়েছো ?
আমি শুধু হমমম করতে লাগলাম।
আমাকে কোন কথা বলার সুযোগ না দিয়েই জান্নাত ওকে বলে ফোন কেটে দিলো।
আমি বুঝতে পারলাম যে, ওর মনের মধ্যে শয়তার দৌড়াদৌড়ি করছ। এখন আমি ফোন করলেই ঝামেলা করবে। তাই আর ফোন করলাম না।
আধঘন্টা পরে আবার ফোন করলো। সেই একদমে বলা কথা বলতে শুরু করলো। বিয়ে করার কি দরকার ছিলো ? বৌ-বাচ্চার খোজ খবর রাখার দরকার মনে করো না। ইত্যাদি ইত্যাদি।
আমি বললাম শোনো তুমি কি জানো আমি অফিসে কতটা চাপে থাকি। তারপরও প্রতিদিন তোমার সাথে দু’একবার কথা হচ্ছে। এর পরও যদি তুমি এমন এমন কথা বলো-
জান্নাত বললো এখন কি করো?
খাচ্ছি
কি খাচ্ছো
গতরাতের পানিদেয়া ভাত । এখন কাচাঝাল দিয়ে খাচ্ছি। বুঝতে পারো কি চাপে আছি।
জান্নাত কি বুঝলো জানিনা বলতে শুরু করলো-আমি তোমার সাথে আর কথা বলবো না। তোমার যা ইচ্ছা তাই করো।
আমি বললাম সমস্যা কি তোমার ? আমি কি বলছি আর তুমি কি বলছো ? কথা বলার ভঙ্গি, কথা বলার টোন ভালো করতে পারোনা।
শুরু করে দিলো পুরানো রেকড-আমি তো ভালো না, আমি কথা তো ভালো লাগবে না। কার কথা ভালো লাগে শুনি।
আমি বললাম শোন আমার কিন্তু রাগ হচ্ছে। আমি তোমার সাথে যেভাবে কথা বলছি তুমিও সেইভাবে বলো। আর যদি না পারো তাহলে ফোন রাখো।আর তোমার পথে তুমি চলো।
ও অভ্যাস হয়ে গেছে।
মানে কি? অভ্যাস হয়ে গেছে মানে বুঝলাম না ?
কেনো তোমার ভাই দুই বিয়ে করেছেনা , তুমিও তাই চাচ্ছো ?
আমি বললাম তুমি যে ব্যবহার করছো তাতে তোমাকে ঝাটা পেটা করা দরকার।বেয়াদপ।
তুমি বেয়াদপ, তুমি চরম খারাপ, তুমি মুরব্বিদের সম্মান দিতে জানোনা।
ওর কথা শুনে আমার প্রচন্ড রাগ হতে লাগলো- আমি বললাম আবার মুরব্বি আসলো কোথা থেকে । আর আমি কোন মুরব্বিকে অসম্মান করেছি?
ও বলল- আমার আব্বা-মা তোমাকে আসতে বলেছে তুমি আসোনি।
আমি ছুটি না পেলে আসবো কি করে ?
আর কারো স্বামীতো আর চাকরী করে না। শুধু তুমি করো।
আমি বললাম -তোমার আব্বাকে বলো তোমাকে ঢাকয় দিয়ে যাক। আমি তো ছুটি পাচ্ছিনা। তোমার আব্বা-মাকে নিয়ে আসো্। ওনাদের ঢাকা বেড়ানো হবে। তোমারও ঢাকায় আসা হব্
কেনা আমার আব্বা-মা দায় ঠেকছে?
তখন আমি বললাম -তাহলে আমি ও পারবো না তোমাকে নিয়ে আসতে। তোমার কথা ভালো লাগছে না ফোন রাখো।
জান্নাত বললো-তুমি আমার উপর মানষিক নির্যাত করছো। আমার উপর অত্যাচার করতেছো। এখন আমার প্রয়োজন শেষ হয়ে গেছে তাই না। একদমে কথাগুলো বললো
ওর এই কথা শোনার পর রাগে আমার মগজ টগবগ করে ফুটতে লাগলো। তারপরও নিজেকে সামলে নিয়ে বললাম দেখো এটা কোন ধরনের কথা, আমি তো তোমার সাথে প্রেম করছি না। আমি তোমার স্বামী । আমার কাছে প্রয়োজন কিভাবে শেষ হবে। আর অত্যাচার , নির্যাতন কি বলো এগুলো ?
ও বললো নিজেকে প্রশ্ন করো্
আমি কোন কথা না বাড়িয়ে ফোনটা কেটে দিলাম। বুঝলাম এই জাত বুঝের জাত না।
আমি ফোন কেটে দেয়ার ২ মিনিট পরে আমার শ্বশুর ফোন করে আমাকে বলে তোমার কি হয়েছে ?
আমি সালাম দিয়ে শুধু বলেছি আমার কিছু হয়নি । উনি ফোন কেটে দিলেন।
সারারাত আর ঘুম হলোনা। সকালে অফিস। আমাকে কে বুঝবে।
No comments:
Post a Comment