The story began of losing - 5
I told Jannat about the problem with Jannat. Whatever happens in nature, he is reluctant to pay attention to any word. I said you have some physical problems, you talk to your grandmother.
After I moved to Dhaka. I am busy with office work so I can't talk on the phone. Jannat thinks I'm avoiding him. Jannat called me and started saying those words again. He started saying things that I could not stay without answering.
I said look you are an adult girl you know very well what a virgin girl is like. No matter how much you say you don't know any of this, it's not believable. Find a girl around you who is like you. Exclude the condition of your body today. If I were you, you wouldn't think like me, you wouldn't hear any excuses. He would kick me out. Try to understand yourself. Don't try to hide the truth. How do you hide what you see?
Besides, your mother has said that she has never heard or seen such an incident in her forty years of life. And your grandmother said it was the first such incident in her 40-year family life.
I am excited to say these things, but it is also true that there is no sign of virginity in Paradise. The unmarried girl is such that no man in the world would believe it. Even if the mosque is said to be standing in the temple, it will be hard to believe.
Jannat cried and told her father. I called him a liar.
This started when my father-in-law called me without checking anything and told me not to call my daughter anymore. You have so much courage that you called my daughter a liar last night.
I tried to convince him but he refused to listen to me. He told me that if you know so much then you are not a good boy. What do you do if you know so much?
I failed to convince him.
He hung up the phone.
I called Jannat. Jannat is not receiving phone calls. The next time I saw the phone off. When Jannat's phone was switched off, I called my grandmother's mother-in-law, he said. Called me I'm going to their house. You said what happened. I told my grandmother everything. Grandmother said well I am going to the house of paradise. I'm calling you after hearing all.
I kept calling and no one was receiving my phone. Ghatak Khaleda has joined in this. Or the father of paradise called him. He came and snatched Jannat's mobile phone. We don't need such a husband, we will marry you again. Etc. etc. Eketo Nachuniburi, the house of drums on it. Khaleda and her husband called me and told me different things. They also said that Jannat's father went to Stoke after hearing such words from you. I can't tell everyone what's inside. Just shut your mouth and listen and endure.
Since I will not make Jannat small, I have told her before coming to Dhaka that you should tell everything to your grandmother. No need to tell anyone else. If more people know, the problem will increase. So don't go telling anyone else.
But they are the ones who understand more and make people aware of the question of dignity.
No one else contacted me all day. I repeatedly tried to talk to Jannat on the phone but no one let me talk. Feeling we have 'Run out of gas' emotionally.
After trying all day, Jannat's father picked up the phone in the evening. Jannat's father said in a soft tone over the phone, "I have nothing to say, father."
I said what happened?
I can't even believe in my daughter's condition.
I said that's what happened. Why did you go to call people? If you feel bad about me, check yourself first. Then another thought.
This time my mother-in-law took the phone call from my father-in-law and she started saying - my father has no notoriety for my daughter. No one can say any infamy of my daughter through Kazdia Fakirhat. But that's what happened. I'm forty years old but this is the first time I've heard or seen anything like that.
Then the grandmother-in-law spoke in the same manner and said at the end- will you make a family with him.
I said Grandma asked Jannat what she would do. I respect his opinion. Well, it's okay, don't talk to Jannat, he told Jannat.
Jannat started talking as if nothing had happened like before.
But what did these rabbis need to do to make us bitter?
Their daughter is now my wife. My family and I have a lot of respect for him. I think Jannat's father's mother needs to think many times before making some decisions. And I forgot to mention that my father called my mother to tell me that I had slandered their daughter. My mother also talked to me a lot while sitting in their house. I am no longer ashamed of this, I have to tell my wife's physical problems in this way. These are the parents of Paradise. And paradise.
.................................................................................................................................................
আমার বুকের ভিতরটা দুমরে মুচড়ে যেতে লাগলো । একি আমি কি অনুভব করছি।
জান্নাতের সমস্যার কথা জান্নাতকে খুলে বললাম। স্বভাবতেই যা হয়, সে তো কোন কথায় পাত্তা দিতে নারাজ। আমি বললাম তোমার কিছু শারিরীক সমস্যা আছে তুমি তোমার নানীর সাথে আলোচনা করো।
আমি ঢাকায় চলে আসার পর। অফিসের কাজে ব্যস্ত হয়ে পড়েছি তাই ফোনে তেমন কথা বলতে পারছি না। জান্নাত মনে করছে আমি ওকে এড়িয়ে চলছি। জান্নাত আমাকে ফোন করে আবার সেই কথাগুলো তুলতে লাগলো।এমন এমন কথা বলতে লাগলো যার প্রতিউত্তর না দিয়ে আমি থাকতে পারলাম না।
আমি বললাম দেখো তুমি একজন প্রাপ্তবয়স্কা মেয়ে মানুষ তুমি ভালো করেই জানো একজন কুমারী মেয়ে কেমন থাকে । তুমি যতই বলো এসব কিছুই তুমি জানোনা, সেকথা বিশ্বাসযোগ্য নয়। তোমার আশপাশে থেকে একটি মেয়ে খুুজে বের করো যে তোমার মতো অবস্থা। এসব কথা বাদ দাও আজ তোমার শরীরের যে অবস্থা । তোমার জায়গায় যদি আমি হতাম তাহলে তোমরা আমার মতো একটু্ও ভাবতে না, কোন প্রকার ওজর আপত্তি শুনতে না। লাথি মেরে বের করে দিতা। নিজেকে নিজে বোঝার চেষ্ঠা করো। সত্যটাকে লুকানোর চেষ্টা কোরোনা। যা দেখা যাচ্ছে সেটা তুমি কিভাবে লুকাতে চাও।
এছাড়া তোমার মা বলেছে যে, তার চল্লিশ বছরের জীবনে এমন ঘটনা কোন দিন শোনেনি বা দেখিনি। এবং তোমার নানী বলেছে তার ৪০ বছরের সংসার জীবনে এমন ঘটনা প্রথম।
আমি উত্তেজিতভাবে কথা গুলো বলেছি সত্য তবে একথা ও সত্য যে, জান্নাতের কাছে কুমারীত্বর কোন ছাপই নাই। অবিবাহিত মেয়ে এমন হয় এটা পৃথিবীর কোন মানুষ বিশ্বাস করবে না। যদি মসজিদ মন্দিরে দাড়িয়েও বলা হয় তবুও বিশ্বাস করতে কষ্ট হবে।
জান্নাত কাদতে কাদতে তার আব্বাকে বললো । আমি তাকে অসতি বলেছি।
এই শুরু হয়েগেলো আমার শ্বশুর কোন কিছু যাচাই বাছাই না করে আমাকে ফোন করে বললো তুমি আর আমার মেয়েকে ফোন করবা না। তোমার এতবড় সাহস তুমি আমার মেয়েকে বাসর রাতে অসতি বলেছো।
আমি তাকে বোঝাতে চেষ্টা করলাম কিন্তু তিনি আমার কোন কথা শুনতে নারাজ। তিনি আমাকে বললো তুমি এতো কিছু জানো তাহলে তুমি ছেলে তো ভালো না। তুমি ভালো হলে এতো কিছু জানলে কি করে।
আমি তাকে বোঝাতে ব্যর্থ হলাম।
তিনি ফোন কেটে দিলেন।
আমি জান্নাতকে ফোন দিলাম। জান্নাত ফোন রিসিভ করছে না। পরেরবার দেখলাম ফোন বন্ধ। জান্নাতের ফোন বন্ধ পেয়ে আমি নানী শাশুড়ীকে ফোন দিলাম তিনি বললেন । আমাকে ফোন করেছিল আমি ওদের বাসায় যাচ্ছি। তুমি বলোতো কি হয়েছে। আমি নানীকে সব খুলে বললাম। নানী বললো আচ্ছা আমি জান্নাতদের বাসায় যাচ্ছি । সব শুনে পরে তোমাকে ফোন দিচ্ছি।
আমি বারবার ফোন দিতে লাগলাম আমার ফোন কেউ রিসিভ করছে না। এর মধ্যে এসে জুটেছে ঘটক খালেদা। উনাকে নাকি জান্নাতের বাবা ডেকে এনেছে । উনি এসেই নাকি জান্নাতের মোবাইল কেড়ে নিয়ে বলেছে । এমন স্বামীর দরকারন নাই তোকে আমরা আবার বিয়ে দেবো। ইত্যাদি ইত্যাদি। একেতো নাচুনিবুুড়ি, তার উপর ঢোলের বাড়ি। আমাকেও খালেদা ও তার স্বামী ফোন করে বিভিন্ন কথা বললো।তারা আরো বললো জান্নাতের বাবা তোমার এমন কথা শুনে স্টোক করতে গেছিলে যদি কিছু হয়ে যেতো তাহলে কি কিছু করতে পারতে। আমি তো ভীতরের কথা সবাইকে বলতে পারছিনা। মুখ বন্ধ করে শুধু শুনে যাওয়া আর সহ্য করা।
আমি জান্নাতকে ছোট করবোনা বিধায় ঢাকায় আসার আগে ওকে বলে এসেছি যে, তুমি তোমার নানীর কাছে সব খুলে বলো। আর কাউকে কিছু বলার দরকার নাই। বেশি মানুষ জানলে সমস্য বাড়বে। তাই অন্য কাউকে জানাতে যেওনা।
অথচ ওরাই বেশি বুঝে লোক জানাজানি করে মানসম্মানের প্রশ্নে উসে উপনিহ হয়েছে।
সারাদিন আমার সাথে আর কেউ যোগাযোগ করলো না। আমি বারবার ফোন দিয়ে জান্নাতের সাথ কথা বলার চেষ্টা করেছি কিন্তু কেউ কথা বলতে দেয়নি। এমন ভাব যেন আমি প্রেম করতে যেয়ে ধরা পড়েছি এখন মেয়ের সাথে আর কোন যোগাযোগ করতে দেয়া হবেনা।
সারাদিন চেষ্টার পর সন্ধ্যার সময় জান্নাতের বাবা ফোন ধরলেন। ফোন ধরে জান্নাতের বাবা নরমা সুরে বললো আমার কিছু বলার নাই বাবা।
আমি বললাম কি হয়েছে সেটা বলেন ?
আমার মেয়ের এমন অবস্থা আমি স্বপ্নেও বিশ্বাস করতে পারছি না।
আমি বললাম যা হবার হয়েছে। আপনারা লোক ডাকতে গেলেন কেন ? আমার কথা যদি আপনাদের খারাপ লাগে তবে আগে নিজেরা যাচা্ই করেন। তারপর অন্য চিন্তা করেন ।
আমার শ্বশুরের কাছ থেকে এবার ফোন নিল আমার শ্বাশুড়ি তিনি বলতে শুরু করলেন -বাবারে আমার মেয়ের কোন বদনাম নাই। কাজদিয়া ফকিরহাট দিয়ে কেউ বলতে পারবেনা আমার মেয়ের কোন বদনাম । কিন্তু এটা যে কি হলো আমার বয়স চল্লিশ বছর কিন্তু আমি এই প্রথম এমন কিছু শুনলাম, দেখলাম।
তারপর নানী শাশুড়ী একই ভঙ্গিমায় নানান কথা বলে শেষে বললো- তুমি কি ওকে নিয়ে সংসার করবা।
আমি বললাম নানী জান্নাতকে জিজ্ঞাসা করেন ও কি করবে। ওর মতকেই আমি সম্মান জানাই। আচ্ছা ঠিক আছে নাও জান্নাতের সাথে কথা বলো বলে জান্নাতকে দিলেন।
জান্নাত কথা বলতে শুরু করলো সেই আগের মতো যেন কিছুই হয়নি।
কিন্তু বিনা করনে আমাদের সম্পকে তিক্ততা সৃষ্টি করার কি দরকার ছিলো এই মুরব্বিদের ?
তাদের মেয়ে এখন আমার স্ত্রী। ওর সাথে আমার এবং আমার পরিবারের মানসম্মান জড়িয়ে আছে। জান্নাতের বাবার মার কিছু ডিশিসন নেবার আগে অনেকবার ভাবা দরকার বলে আমি মনে করি। ও আরেকটি কথা বলতে তো ভূলেই গেছি যে, আমার আব্বা আম্মাকে ডেকে এনেছিলো এই কথা শোনানোর জন্য যে, আমি তাদের মেয়েকে অপবাদ দিয়েছি। আমার আম্মাও ওদের বাড়িতে বসেই আমাকে অনেক বেশি বেশি কথা বলেছে। আমি লজ্জায় আর নাই এই কথা , আমার বউয়ের শারিরীক সমস্যার কথা এভাবে জনে জনে জানাতে হবে। এই হলো জান্নাতের বাবা-মা। এবং জান্নাত।
No comments:
Post a Comment