মার্চ মাস থেকে করোনার ছোবর থেকে রেহা্ই পেতে লক ডাউনে ঘরে বন্দি হয়ে আছি। তিন মাস ধরে কোন বেতন পাইনি।প্রতি মাসে যে বেতন পেতাম তাতে সঞ্চয় তো দুরের কথা মাস চালানো দায়।ঘরে কোন টাকা নাই। শুধু কেজি দশেক চাল, কিছু আলু ও ডাল আছে। নয় মাসের ছোট শিশুকে নিয়ে মর্মান্তিক কষ্টে দিন কাটাচ্ছি। বাচ্চার মা ঠিক মতো খেতে পায় না। তাই দুধের বাচ্চাও দুধ পাচ্ছে না। সংসারে অশান্তি লেগেই আছে। বউয়ের নানা কথা শুনতে হচেছ মুখবুজে।
ঘরের হাড়ি যখন আর চুলায় ওঠে না তখন মানুষের কাছ থেকে ধার কর্জ করে কোন রকম মোটাচাল আর ডাল আলুভর্তা নির্ভর দিন কাটছে।বুক ফেটে কান্না আসে কিন্তু কাদতে পারিনা। নিজেকে একটু হালকা করার কোন উপায়ান্তর নাই। সারাটা রাত কাটে নির্ঘুম। ঘরে খাবার নাই বাচ্চার দুধ নাই। এরই মধ্যে বাড়িওলার ভাড়া। আমার প্রতিষ্ঠোনের বস টাকা দেয়ার ভয়ে মোবাইল রিসিভ করেন না। আমি কয়েকবার ফোন করার পর ঘৃনা ও লজ্জায় আর ফোন করিনা।অথচ তার একটিবারও মনে পড়েনা যে আমার একটি কর্মচারী এই দুঃসময়ে কি খাচ্ছে কি করছে।
বুকে চাপা কষ্ট কাউকে না পারি বলতে না পারি সহ্য করতে।
আমার জীবন খুবই কঠিন। আমার সম্পর্কে জানতে এবং আপনার জীবনকে সহজ করে তুলতে আমার সাথে যুক্ত থাকুন।
................................................................................................................................................
I have been locked up in a lock-down house since March to get relief from Corona's chowder. I haven't received any salary for three months. The salary I get every month is far from saving. It is my responsibility to run the month. There is no money in the house. There are only tens of kilograms of rice, some potatoes, and pulses. I am spending my days in tragic trouble with my nine-month-old baby. The baby's mother can't eat properly. So the baby is not getting milk. There is unrest in the world. You have to listen to your wife's words.
When the bones of the house are no longer in the oven, he is borrowing from people and spending his days relying on some kind of fat and pulses. He bursts into tears but can't cry. There is no way to lighten yourself up. Sleepless all night. There is no food in the house and no milk for the baby. In the meantime the landlord's rent. The boss of my organization does not receive mobile for fear of paying money. I don't call again out of hatred and shame after calling a few times. But he never remembers what one of my employees is eating and doing at this difficult time. I can't tell anyone to bear the pain in my chest.
My life is very difficult. Stay connected with me to learn about me and make your life easier.
ঘরের হাড়ি যখন আর চুলায় ওঠে না তখন মানুষের কাছ থেকে ধার কর্জ করে কোন রকম মোটাচাল আর ডাল আলুভর্তা নির্ভর দিন কাটছে।বুক ফেটে কান্না আসে কিন্তু কাদতে পারিনা। নিজেকে একটু হালকা করার কোন উপায়ান্তর নাই। সারাটা রাত কাটে নির্ঘুম। ঘরে খাবার নাই বাচ্চার দুধ নাই। এরই মধ্যে বাড়িওলার ভাড়া। আমার প্রতিষ্ঠোনের বস টাকা দেয়ার ভয়ে মোবাইল রিসিভ করেন না। আমি কয়েকবার ফোন করার পর ঘৃনা ও লজ্জায় আর ফোন করিনা।অথচ তার একটিবারও মনে পড়েনা যে আমার একটি কর্মচারী এই দুঃসময়ে কি খাচ্ছে কি করছে।
বুকে চাপা কষ্ট কাউকে না পারি বলতে না পারি সহ্য করতে।
আমার জীবন খুবই কঠিন। আমার সম্পর্কে জানতে এবং আপনার জীবনকে সহজ করে তুলতে আমার সাথে যুক্ত থাকুন।
................................................................................................................................................
I have been locked up in a lock-down house since March to get relief from Corona's chowder. I haven't received any salary for three months. The salary I get every month is far from saving. It is my responsibility to run the month. There is no money in the house. There are only tens of kilograms of rice, some potatoes, and pulses. I am spending my days in tragic trouble with my nine-month-old baby. The baby's mother can't eat properly. So the baby is not getting milk. There is unrest in the world. You have to listen to your wife's words.
When the bones of the house are no longer in the oven, he is borrowing from people and spending his days relying on some kind of fat and pulses. He bursts into tears but can't cry. There is no way to lighten yourself up. Sleepless all night. There is no food in the house and no milk for the baby. In the meantime the landlord's rent. The boss of my organization does not receive mobile for fear of paying money. I don't call again out of hatred and shame after calling a few times. But he never remembers what one of my employees is eating and doing at this difficult time. I can't tell anyone to bear the pain in my chest.
My life is very difficult. Stay connected with me to learn about me and make your life easier.
No comments:
Post a Comment