My day has been very tense since yesterday. In the last week of March, my father became very ill. He was taken to the doctor. The doctor prescribes the test according to the type of illness. The doctor said, it must be done. When we showed the report to the doctor the next day, we all heard what the doctor said and we all had tears in our heads, tears in our eyes, and tears in our knees. My Father has gone to the stage of "liver cirrhosis". We didn't understand anything. I did not dare to tell my father.
I said you have no problem. Regular doctor's medicine will not be a problem. Lockdown without standing straight. No doctor is available anywhere.
My Mother called and pleaded in a tearful voice, "If you take your father to Dhaka and get good treatment, you will not survive." Bring to Dhaka first the person I Contact he said at first take him Dhaka. Then any specialist doctor can be shown. On the other hand, my father does not want to come to Dhaka because people are dying in Dhaka. Thousands are being infected every day. There is no way Golam Azam. Must come. But how to bring it. No cars are available. Who will travel so far during this epidemic? Finally after burning a lot of wood I found the owner of a great heart by the grace of God.
On May 15, my father came to my house in Dhaka. I was supposed to go to my elder brother's house but did not go. Because the elder brother is afraid if the people of the area create any unpleasant situation. The government has instructed that people from one district should not go to another district. This rule has been made in the interest of everyone's safety. I had a nightmare. As per my brother-in-law's words, I went out to my elder brother's house at 5 in the morning when it was dark. I left my father and mother at my elder brother's house before 6 am and came back.
. ....................................................................................................................
বাংলায় অনুবাদ
............................................................
চিন্তাযুক্ত একটি দিন
গতকাল থেকে এই পর্যন্ত আমার দিনটি খুবই টেনশনের মধ্যেদিয়ে কেটেছে। মার্চের শেষ সপ্তাহে আমার আব্বা খুব অসুস্থ হয়ে পড়েন। তাকে ডাক্তারের কাছে নেয়া হয়। ডাক্তার অসুস্থতার ধরন অনুযায়ী টেষ্ট করার জন্য প্রেসক্রিপশন করেন। ডাক্তারের বলেছে, করতে তো হবেই। পরের দিন ডাক্তারকে রিপোর্ট দেখালে ডাক্তার যা বলেন তা শুনে আমাদের সকলের তো মাথায় হাত, চোখে জল, হাটু কাপাকাপি অবস্থা। আব্বার “লিভার সিরোসিস” এডভ্যাঞ্জ পর্যায়ে চলে গেছে। আমরা কিছু বুঝতেই পারিনি। আব্বাকে জানাতে সাহস পেলাম না। বললাম আপনার কোন সমস্যা নাই। নিয়মিত ডাক্তারের ওয়ুধ খেলে কোন সমস্যা হবে না। মাথা সোজা করে দাড়াতে না দাড়াতেই লকডাউন। কোথাও কোন ডাক্তার পাওয়া যাচেছ না।
আম্মা ফোন করে কান্নাজড়িত কন্ঠে আকুতি করে বলে “তোমার আব্বাকে ঢাকায় নিয়ে ভালো চিকিৎসা করালে বাচবে না ’’। এই বিয়য়ে যার সাথেই যোগাযোগ করি সে বলে আগে ঢাকায় আনো। তারপর যে কোন একজন বিশেষজ্ঞ ডাক্তার দেখানো যাবে। অন্যদিকে আব্বা ঢাকায় আসতেই চাচ্ছে না কারন ঢাকায় করোনা প্রাদুভার্বে মানুষ মরছে। আক্রান্ত হচ্ছে প্রতিদিন হাজার হাজার।
উপায় নেই গোলাম আজম। আসতেই হবে। কিন্তু কিভাবে আনবো। কোন গাড়ি পাওয়া যাচ্ছে না। এতো দুরের পথে এই মহামারির সময়ে কে পাড়ি দিবে। অবশেষে অনেক কাঠখড় পুড়ানোর পর খোদার রহমতে একজন মহান হৃদয়ের অধিকারির সন্ধান পেলাম।
গত ১৫ই মে আব্বা ঢাকায় আমার বাসায় এসে পৌছায়। যাবার কথা ছিল আমার বড় ভাইয়ের বাসায় কিন্তু যাওয়া হয়নি। কারন বড় ভাই ভয় পাচ্ছে এলাকার মানুষ যদি কোন অপ্রিতিকর পরিস্থিতি সৃষ্টি করে । সরকার কতৃক নির্দেশ দেয়া হয়েছে এক জেলার মানুষ অন্য জেলায় যাবে না। এই নিয়ম অবশ্য সকলের নিরাপত্তার স্বার্থেই করা হয়েছে। রাত আমার কোন রকম কাটলো।বড়ভাযের কথা মতো ভোর ৫টায় অন্ধকার থাকতে থাকতে বেরিয়ে পড়লাম বড়ভাইয়ের বাসার উদ্দেশ্যে।ভোর ৬টার আগেই বড় ভাইয়ের বাসায় আব্বা আম্মাকে রেখে আমি ফিরে এলাম।
No comments:
Post a Comment