Thursday, May 28, 2020

The way life begins (4)



There must have been a reason for such thinking. The reason is that our wedding day is set for 15th August. So thinking like that is definitely not a crime. No one stopped us, but everyone
Supported as well as cooperated. And this is normal. In that way we have been able to speak with an open mind. We have been able to understand one another. It's not just that we understand each other. The two families of the two of us also tried to understand the two of us.
The disaster happened elsewhere. Where what was not supposed to happen happened. In just three days, I will step on the highest peak of love with my paradise.
I found my paradise after the Friday prayers last Friday. Today, in just 7 days, I have unexpectedly lost to Jannat. Two hearts soaked in innocent love are going to be sacrificed.
These 7 days seemed to us to be many, many years waiting for the two of us. It seems that we are partners for generations. Our two hearts are at the two ends of the country. At the other end of the spectrum is our fate-determining fair on Friday, August 11th. Of course it has been going on from the beginning and will continue for eternity. They are the only ones responsible for determining our destiny on earth. Those who are sitting here. Undoubtedly they try to do us good and will do for a lifetime. Responsible people are always trying to fulfill their responsibilities. But they don't know that the two of us have taken a few steps forward, not just them, but ourselves. We have decided our own destiny.

...................................................................................................................................................................

...................................................................................................................................................................


এমন ভাবনার নিশ্চই কারনও ছিলো। কারনটি হলো ১৫ই আগষ্ট আমাদের বিয়ের দিন ধার্য করা হলো।  তাই এমন ভাবাটা নিশ্চই অপরাধের কিছু নয়। কেউ আমাদের বাধা দেয়নিবরং সকলেই
সমর্থনের সাথে সাথে সহযোগীতাও করেছে।আর এটাই স্বাভাবিক। তাতে করে আমরা মন খুলে কথা বলতে পেরেছি।বুঝতে পেরেছি একজন আরেক জনকে। শুধু যে আমরা দুজন দুজনকে বুঝেছি তা নয়। আমাদের দুজনের দুই পরিবারও আমাদের দুজনকে বুঝতে চেষ্টা করেছে।
বিপত্তি ঘটলো অন্যখানে। যেখানে যা ঘটার ছিলো না তাই ঘটলো। আরমাত্র তিনদিন পর আমি আমার জান্নাতকে নিয়ে ভালোবাসার সর্ব্বোচ্চ চূড়ায় পদার্পন করবো।
গত শুক্রবার জুম্মার নামায শেষে আমি আমার জান্নাতকে পাই। আজ মাত্র ৬দিনের ব্যবধানে অপ্রত্যাশিতভাবে জান্নাতকে হারাতে বসেছি।  বলির পাঠা হতে চলেছে নিস্পাপ ভালোবাসায় সিক্ত দুটি হৃদয়।
এই ৬টা দিন আমাদের কাছে মনে হয়েছে অনেক অনেক বছর কেটে গেলো দুজন দুজনার অপেক্ষায়। মনে হয়েছে আমরা জনম জনমের সাথী
আমাদের দুটি হৃদয় দেশের দুই প্রান্তে। আরেক প্রান্তে আমাদের ভাগ্য নির্ধারনের মেলা বসেছে ১১ই আগষ্ট শুক্রবার। অবশ্য এটা আদি থেকে চলছে এবং চলবে অনন্তকাল। পৃথিবীতে আমাদের ভাগ্য নির্ধারনের দায়িত্ব একমাত্র তাদের। যারা এখানে বসেছে। নিঃসন্দেহে তারা আমাদের ভালো করার চেষ্টা করেন এবং আজীবন করবেন। দায়িত্ববান মানুষ সব সময় নিজের দায়িত্ব পালনে সচেষ্ট থাকেন।
কিন্তু তারা জানেন না যে, আমরা দুজন শুধু তাদের নয়, নিজেদের অজান্তে কয়েক ধাপ এগিয়ে গেছি। নিজেদের ভাগ্য নিজেরা নির্ধারন করে ফেলেছি


No comments:

Post a Comment

শুধু সন্তানের জন্য

 আমি চরম অসহায়। জীবন যুদ্ধে যার সাথে মাঠে নেমেছি  সেই আমার প্রতিদ্বন্দি। সে আর কেউ নয় আমার স্ত্রী। কেন বলছি কারন, আমার আয় করা টাকা থেকে বছরে...