Thursday, May 28, 2020

The way life begins (3)



In the violent mood of the wind show words our conversation can’t go on for minutes beyond seconds. Only the auspicious exchange ends. In the meantime, Jannat said, "I'm waiting, I'll call you when I get there." My boring bus trip. Joy was transformed into a journey. The air of happiness in the heart shrine begins to book. The dried leaves returned to life. And a new twenty sprouted in the garden which had never sprouted before.

Sometimes I floated a dinghy in the rough sea of ​​Brakshaputra, sometimes I walked hand in hand with white cashew flowers. The night passed with such serene thoughts. I reached Dhaka around 8:30 in the morning. I called Jannat, who had been waiting all night, and told him I had arrived. "Alhamdulillah" came from the other side in a self-satisfied voice mixed with an immortal smile. Then office, office leisure callers. The duration of our conversation gradually increases.

An invisible attraction is felt from heart to heart. After a while, it seems that I don't know how long I haven't spoken. Thus, as the day progresses, the time to speak jumps from minute to an hour. The two of them are desperate. Wanting to hear a lot of unspoken words, wanting to say a thousand forms of love.

I try to understand the two of them with my heart. The two of them became sharers of laughter and tears, happiness, and sorrow. It is incongruous in the eyes of the society to hear the word habudubu in the sea of ​​love, but on that day we also ate habudubu and both of us came down from you to you. Even as a husband and wife instead of their own lover, I keep drawing pictures of people I love on the wall of my mind.



.....................................................................
......................................................................

বাতাসের শো শো শব্দের হিংসাত্বক মনোভাবে আমাদের কথোপথন সেকেন্ড পেরিয়ে মিনিটে এগোতে পারেনা। শুধু কুশল বিনিময়ে শেষ হয়।  এরই ফাকে জান্নাত বলে গেলো "অপেক্ষায় রইলাম, পৌছে ফোন দিবেন।"
আমার বিরক্তিকর বাস ভ্রমন। আনন্দ ভ্রমনে রুপান্তরিত হলো। হৃদয় মাজারে সুখের হাওয়া বইতে শুরু করে। শুকনো পাতা ফিরে পেলো সজীবতা। আর বাগানে ফুটলো এক নতুন কুড়ি যা আগে কখনো ফোটেনি
কখনো ব্রক্ষপূত্রের উত্তাল সমুদ্রে ডিঙি ভাসিয়েছি, কখনো আবার হাতে হাত রেখে হেটেছি সাদা কাশফুল ছুয়ে। এমনই নিমিঝিমি ভাবনায় রাত পার হয়ে গেলো।  আনুমানিক সকাল সাড়ে ৭টার দিকে ঢাকায় পৌছাই। সারারাতের অপেক্ষমান জান্নাতকে ফোন করে জানালামআমি পৌছেছি।  অমলীন হাসি মিশ্রিত আত্মতৃপ্ত কন্ঠে ওপার থেকে ভেসে এলো " আলহামদুলিল্লাহ"
এরপর অফিসঅফিস অবসরে ফোনকরা। ধীরে ধীরে বাড়তে থাকে আমাদের কথপোথনের সময়সীমা
অদৃশ্য এক আকর্ষন অনুভূত হতে থাকে হৃদয় থেকে হৃদয়ে। একটু সময় গড়িয়ে গেলে মনে হয় নাজানি কতক্ষন কথা বলিনি। এভাবে দিন বাড়ার সাথে সাথে কথা বলার সময় লাফিয়ে লাফিয়ে চলে মিনিট থেকে ঘন্টায়।  দুজন দুজনার তরে ব্যকুল।  শুনতে ইচ্ছা করে অনেক না বলা কথা, বলতে ইচ্ছা করে হাজার ভালোবাসার রুপ।এরই মাঝে দায়িত্বপ্রাপ্ত চাকুরীতে একটু একটু ফাকি দিতে শিখেছি।
হৃদয় দিয়ে দুজন দুজনকে বুঝতে চেষ্টা করি। হয়ে উঠি দুজন দুজনার হাসি-কান্না, সুখ দুঃখের সমভাগী। 
প্রেমের সাগরে হাবুডুবু কথাটা শুনতে সমাজের চোখে বেমানান, কিন্তু সেদিন আমরাও হাবুডুবু খেতে খেতে দুজনই  নেমে আসি আপনি থেকে তুমিতে। 
এমনকি নিজেদের প্রেমিক প্রেমিকা  থেকে বদলে স্বামী-স্ত্রী রুপে মনের দেয়ালে আপন খেয়ালে ভালোবাসার মানুষের ছবি আকতে থাকি।
 

No comments:

Post a Comment

শুধু সন্তানের জন্য

 আমি চরম অসহায়। জীবন যুদ্ধে যার সাথে মাঠে নেমেছি  সেই আমার প্রতিদ্বন্দি। সে আর কেউ নয় আমার স্ত্রী। কেন বলছি কারন, আমার আয় করা টাকা থেকে বছরে...