Saturday, May 30, 2020

Mathin's well





 Love stories like Lily-Majnu, Shiri-Farhad, and Mumtaz-Shahjahan are spread all over the world. Which is just a witness of the future to the generation? Similarly, a rare tragic love story "Mothiner Koop". The well is located at Teknaf in Cox's Bazar, the southernmost border of the country.
A hundred years ago. This Mathin well is located in the Teknaf Thana premises next to the Naf River, the heart of Teknaf city. There is a painful love story behind this well.

 
At that time Teknaf was ruled by Rakhine zamindar Wanthin. Wanthin's only daughter was named Mathin. At that time there was a severe shortage of potable water in Teknaf. At that time there was only one huge water well in the entire Teknaf police station compound. So everyone from Teknaf used to come here to fetch water. The number of young women was more. Mathin, the daughter of the zamindar, also used to come to the well. But the time of his arrival was different. Mathin used to fetch water from the well before everyone came.

                                                                                                                                                                   Dhiraj Bhattacharjee was the OC of Teknaf Police Station at that time. He came from Calcutta. Dhiraj stayed at the police station so Mathan could not escape his sight. Dhiraj unknowingly fell into the trap of Mathin's form. From then on, Dhiraj used to sit on the verandah of the police station every morning to get a chair. Seeing Mathin coming and going, their minds changed. Mathin and Dhiraj are caught in the web of speculation and imagination. One day Dhiraj gets his father's telegram and he has to return to Calcutta soon.               

Mathin used to sit by the well, starving and insomniac, waiting for the return of the loved one. Mathin went to the land of no return one day while sitting like this.
Later Dhiraj Bhattacharya wrote a book about his personal life "When I was a policeman". He wrote this book about Mathin. The book was published from Lahore in 1930.

Mathin used to sit by the well, starving and insomniac, waiting for the return of the loved one. While sitting like this, Mathin went to the land of no return one day. Later Dhiraj Bhattacharya wrote a book about his personal life "When I was a policeman". He wrote this book about Mathin. The book was published from Lahore in 1930.

Then on 24 April 1974, a signboard with the history of Mathin's well was hung in the first Teknaf Thana compound. The sponsor was Abdul Quddus Rana, a journalist of Prothom Alo. Later in 2006, Mathin's well was modernized by the then Superintendent of Police Banaj Kumar Majumder. Collected ...

                                                                                                                                                               
..........................................................................................................................................................
                                                              মাথিনের কূপ
...........................................................................................................................................................
লাইলি -মজনু, শিরী -ফরহাদ আর মমতাজ -শাজাহানের মতো প্রেম কাহিনী পৃথিবীর কোনে কোনে ছড়িয়ে রয়েছে। যা প্রজম্মের কাছে শুধু কালের সাক্ষী। তেমনি এক বিরল বিয়োগান্তিক প্রেম কাহিনী “মথিনের কূপ”। যে কূপটির অবস্থান দেশের সর্ব দক্ষিনের সীমান্ত পনপদ কক্সবাজারের টেকনাফে।
শত বছর আগের কথা। টেকনাফ শহরের প্রানকেন্দ্র নাফ নদীর পাশে টেকনাফ থানা চত্বরে এই মাথিনের কূপ। এই কূপের পেছনে রয়েছে এক বেদনাবিদুর প্রেম কাহিনী।
তখন টেকনাফ শাসন করত রাখাইন জমিদার ওয়ানথিন। ওয়ানথিনের একমাত্র কন্যার নাম ছিল মাথিন। তখন টেকনাফে সুপেয় পানির খুব অভাব ছিল। সমগ্র টেকনাফে থানা কম্পাউন্ডেই তখন একমাত্র বিশাল পানির কূপ ছিল।তাই টেকনাফের সকলে এখানে পানি নিতে আসতো। তার মধ্যে তরুনীর সংখ্যাই বেশি ছিলো। জমিদার কন্যা মাথিনও কূপে আসতেন। তবে তার আসার সময়টা ছিল অন্যরকম। সকলে আসার আগেই মাথিন কূপ থেকে পানি নিয়ে চলে যেতেন।

তখন টেকনাফ থানার ওসি ছিলেন ধিরাজ ভট্টাচর্জ। তিনি কলকাতা থেকে  এসেছিলেন।ধীরাজ থানাতেই থাকতেন তাই মাথনের আসা-যাওয়া তার চোখ এড়াতে পারেনি। নিজের অজান্তেই মাথিনের রুপের জালে আটকা পড়ে যান ধীরাজ।  এরপর থেকে প্রতিদিন ভোর বেলায় থানার বারান্দায় চেয়ার পেতে বসে থাকতেন ধীরাজ। মাথিনের আসা যাওয়া দেখতে দেখতে তাদের মধ্যে মনের ওদল বদল হয়ে যায়। প্রেমে মশগুল হয়ে জল্পনা কল্পনার জালে আবদ্ধ হয় মাথিন ও ধীরাজ। একদিন ধীরাজের কাছ তার বাবার টেলিগ্রাম আসে দ্রুত তাকে কলকাতায় ফিরতে হবে। টেলিগ্রাম পাওয়া মাত্র যেন কালবিলম্ব না করে। ধিরাজ মাথিনকে প্রতিশ্রুতি দিয়ে কলকাতার উদ্দেশ্যে চলে যায়।
ভালোবাসার মানুষের ফিরে আসার অধির অপেক্ষায় দিন গুনতে গুনতে অনাহারে-অনিদ্রায় কূপের পাশেই বসে থাকতেন মাথিন। এভাবেই বসে থাকতে থাকতে  একদিন না ফেরার দেশে চলে যায় মাথিন।
পরে ধীরাজ ভট্টাচর্য  তার ব্যক্তিগত জীবন নিয়ে একটি গ্রন্থ লেখেন “ যখন পুলিশ ছিলাম” । তার এই গ্রন্থ মাথিনকে নিয়ে লিখেছিলেন। বইটি লাহোর থেকে ১৯৩০ সালে প্রকাশিত হয়।
এরপর ১৯৮৪ সালের ২৪ এপ্রিল প্রথম টেকনাফ থানা কম্পাউন্ডে মাথিনের কূপের ইতিহাস সম্বলিত একটি সাইনবোর্ড ঝুলানোর হয়।পৃষ্টপোষকতায় ছিলেন প্রথম আলো পত্রিকার সাংবাদিক আব্দুল কুদ্দুস রানা । পরে ২০০৮ সালে মাথিনের  কূপটির আধুনিকায়ন করেন তৎকালিন পুলিশ সুপার বনজ কুমার মজুমদার।
সংগৃহিত...


No comments:

Post a Comment

শুধু সন্তানের জন্য

 আমি চরম অসহায়। জীবন যুদ্ধে যার সাথে মাঠে নেমেছি  সেই আমার প্রতিদ্বন্দি। সে আর কেউ নয় আমার স্ত্রী। কেন বলছি কারন, আমার আয় করা টাকা থেকে বছরে...