Thursday, May 7, 2020

08.05.2020

মনের প্রধান রাসায়নিক নাম নাকি বিশ্বাস। আমি বিশ্বাস করেছিলাম যে, আমার বস আজকে আমাকে টাকা দিবে। তিন মাসের বেতন বাকি। ২২ শে মার্চ মাত্র ৩০০০ টাকা দিয়ে করুনা করেছিলেন উনি। তার পর আর কোন খোজ খবর নেননি। আমার মতো উনিও কি খেয়ে না খেয়ে দিন কাটাচ্ছেন, নিশ্চই না। তিনি ছেলের জম্মদিন পালন করছেন ধুমধাম করে। নতুন নতুন ব্যাংক একাউন্ট খুলছেন। আরো কতো কি ?
কিছু কিছু বড় মাপের মানুষেরা কেন  এমন অমানুষ হয় ?
আমার মতো অসহায় মানুষদের তারা কষ্ট দিয়ে খুব মজা পায়। একবার চুলকাটা বাবদ নাপিতকে ৫০০ টাকা দেয়। যা দিয়ে আমি চুল কাটাতে পারি একবছর। আমাকে যখন কিছু কিনতে পাঠায় তখন ১০ টাকা হলেও ফেরত নিয়ে নেয়। অন্যদিকে দোকানের সেলসম্যানকে বকশিস দেয় ৩০০ টাকা। মার্কেট করতে গিয়ে গাড়ি পার্কিয়ে সিকিউটি গার্ডকে বকশিস দেয় ২০০০ টাকা। আর আমার মতো দু একজন কর্মচারি মাত্র তার, অথচ তাদের ঈদের বোনাসটা দিতে চায়না। একেমন মানুষ ।






আমার নয় মাস বয়সি ছোট শিশুটির জন্যও কি তার একটু মায়া হয়না ? করোনার এই মহামারির আগে সকাল ৮টায় অফিসে এসে রাত ১১টা পর্যন্ত অফিসে থেকেছি। তিনি যেভাবে বলেছেন সেভাবে থেকেছি। আমার পকেটে যতক্ষন পর্য
ন্ত ৫কেজি চালের পয়সা থাকে ততক্ষন আমি তার কাছে বেতনের টাকা চাই না । তাই বলে তিনিও কখনো যেচে বেতন দেবেন না্। একমাস গড়িয়ে পরের মাস এসে গেলেও বেতন দেবার কোন নাম নাই।






.......................................................................................................................................................
The main chemical name of the mind is faith. I believed that my boss would give me money today. Three months' salary left. On March 22, he took pity with only 3,000 rupees. No further inquiries were made after that. Uni, like me, is spending the day without eating, of course not. She is celebrating her son's birthday with pomp. Opening new bank accounts. How much more?
Why are some large size people so inhuman?   
 
They have a lot of fun with helpless people like me. Once he paid 500 rupees to the barber for cutting his hair. With which I can cut my hair for one year. When he sent me to buy something, he took back even 10 rupees. On the other hand, he gives a bounty of 300 rupees to the salesman of the shop. He parked his car at the market and gave a bounty of Rs 2,000 to the security guard. And only a couple of employees like me, but they do not want to give their Eid bonus. Such a man.




Doesn't he have a little love for my nine-month-old baby? Before this epidemic in Corona, I came to the office at 8 in the morning and stayed in the office till 11 at night. I have remained as he said. As long as in my pocket
   
I don't want money from him as long as he has 5 kg of rice money. That is why he will never pay any salary. After a month, the next month came, but there is no name to pay the salary.     
                                                                                             

No comments:

Post a Comment

শুধু সন্তানের জন্য

 আমি চরম অসহায়। জীবন যুদ্ধে যার সাথে মাঠে নেমেছি  সেই আমার প্রতিদ্বন্দি। সে আর কেউ নয় আমার স্ত্রী। কেন বলছি কারন, আমার আয় করা টাকা থেকে বছরে...