Thursday, May 28, 2020

The way life begins (5)


 That is why the Barappana of an honorable person strikes in the form of Kalbaishakhi in our heaven of happiness. He does not accept any society, nor does he accept any argument. But my family in paradise is forced to obey him. He thinks I'm doing them well. He doesn't really know that he is muddying the innocent love of our two hearts for the sake of this good. If they had known, they would not have argued even if they had made a mistake.      

Two groups were formed at the demand of Denmohar. Jannat's father and uncle will not be paid less than three and a half lakh rupees. My family's son's income should be paid according to the law.
The fight through Sharia continues on the side of love. I and Jannat floated on the other back with tears in their eyes. Only two days left. Jannat called me in a tearful voice and said to me - "I will not survive without you. Do something". Jannat can't speak properly, crying like crazy. I was also having a hard time holding myself back. The man of love is crying profusely, his throat is broken by crying.

I couldn't think what to do sitting so far away. When Jannat's father came in front of Jannat, he could not control himself seeing his daughter's crying and dirty face. So he prefers the opinion of the girl, again when he comes out, he gets Barappana and sits down, the girl's face becomes blurred. In this situation, Jannat told me that you are making me muddy. What will happen if you accept my father's words? I got a lot of trouble with such words of paradise. But I knew he said nothing.  

Thinking about the hardships of Paradise and at his request and with a keen interest in preserving my love, I speak to the Father of Paradise. His demand of three and a half lakhs is not accepted. We understand this in the future, the problem is over.              
                                                     

......................................................................................................
......................................................................................................

তাই কোনো এক সম্মানী ব্যাক্তির বড়াপ্পানা কালবৈশাখী রুপে আঘাত হানে আমাদের সুখের স্বর্গে। তিনি কোনো সমাজ মানেন নাএমনকি মানেন না কোনো যুক্তি। অথচ তার কথাই মানতে বাধ্য আমার জান্নাতের পরিবার। তিনি ভাবছেন আমি নিশ্চই এদের ভালো করছি। তিনি এই ভালোর দোহাই দিয়ে যেআমাদের দুটি হৃদয়ের নিস্পাপ ভালোবাসাকে অঝোরে কাদাচ্ছেন তা সত্যিই তিনি জানেন না।  জানলে হয়তো ভূল করেও তারা কোনো যুক্তি তর্কে যেতেন না।
দেনমোহরের দাবীতে তৈরি হলো দুটি গ্রুপ। জান্নাতের বাবা চাচার কথা সাড়ে তিন লক্ষ টাকার নিচে দেনমোহর হবেনা। আমার পরিবারের কথা ছেলের আয় রোজগার শরীয়ত মোতাবেক দেনমোহর হোক।
ভালোবাসার একপিঠে চলতে থাকে শরীয়ত মারফতের লড়াই। অন্য পিঠে চোখের জ্বলে ভেসে চলি আমি আর জান্নাত। আরমাত্র দুদিনবাকি। কান্নাজড়িত গলায় জান্নাত ফোন করে আমাকে বলল -"আমি তোমাকে ছাড়া বাচব না। কিছু একটা করো" জান্নাত ঠিকমতো কথা বলতে পারছে না, পাগলের মতো কাদছে। আমারও নিজেকে ধরে রাখতে খুব কষ্ট হচ্ছিলো। ভালোবাসার মানুষটা অঝোরে কাদছেকাদতে কাদতে গলা ভেঙ্গে গেছে।

আমি এত দুরে বসে কি করবো ভেবে পাচ্ছিলামনা। জান্নাতের বাবা জান্নাতের সামনে এলে, মেয়ের কান্নামেয়ের মলীন মুখ দেখে নিজেকে সামলাতে পারে না। তাই মেয়ের মতকেই প্রাধান্য দেয়, আবার যখন বাইরে আসে তখন বড়াপ্পানা পেয়ে বসে, মেয়ের মুখটা ঝাপসা হয়ে যায়। এমতাবস্থায় জান্নাত আমাকে বললো তোমরা আমাকে কাদাচ্ছে। আব্বুর কথা মেনে নিলে কি হবে।  অনেক কষ্ট পেয়েছিলাম জান্নাতের এমন কথায়।  কিন্তু আমি জানতাম কোনো কিছু না বুঝেই বলেছে। জান্নাতের কষ্টের কথা ভেবে এবং ওর অনুরোধে আর আমার ভালোবাসাকে বাচিয়ে রাখার প্রবল আগ্রহ নিয়ে আমি জান্নাতের বাবার সাথে কথা বলি। মেনে নেই তার সাড়ে তিন লক্ষ' দাবী। আমরা ভাবী এই বুঝি সমস্যার অবসান হলো।


No comments:

Post a Comment

শুধু সন্তানের জন্য

 আমি চরম অসহায়। জীবন যুদ্ধে যার সাথে মাঠে নেমেছি  সেই আমার প্রতিদ্বন্দি। সে আর কেউ নয় আমার স্ত্রী। কেন বলছি কারন, আমার আয় করা টাকা থেকে বছরে...